মঙ্গলবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

বুধবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

ZaZa remote aKP
কোর্ড

 Sony tv-   rm952
TV card.  Rm008-v
CRT TV China.    1ce3
25 in 1(লম্বা রিমোট )   50J2
25 in 1(ডিমার) -0200850078
Mp3 card -5510
Singer tv tuly - TC-97E

সোমবার, ৪ জুন, ২০১৮

রক্তদান ও কিছু প্রয়োজনীয় কথা



বাংলাদেশে প্রতিদিন প্রায় ৬০ লক্ষ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন পড়ে। যার মধ্যে ২৪% আসে স্বেচ্ছা রক্তদানকারীদের কাছে থেকে। নিকটাত্মীয়কে রক্ত দান করে ৬২%; আর বাকিটা আসে পেশাদার ডোনারদের কাছ থেকে। আমাদের দেশে সাধারণতঃ কারো রক্তের প্রয়োজন হলে পরিবারের সদস্য বা নিকট আত্মীয়রা রক্ত দান করে থাকেন। মাঝে মাঝে দেখা যায় রক্তের অভাবে আমাদের আপনজন এর মৃত্যু ঘটে থাকে, যাকে হয়তো সময়মত রক্ত দেয়া হলে বাঁচানো সম্ভব হতো। তাই প্রত্যোক মানুষের রক্তের গ্রুপ জানা উচিৎ। এতে প্রয়োজনের সময় দ্রুত রক্ত খুঁজে পাওয়া সম্ভব হবে।
একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য রক্তের প্রয়োজন হতে পারে। এর মধ্যে নিজেদের ভেতর দুই/তিন জন ডোনার তৈরি রাখা উচিৎ। যারা জরুরী প্রয়োজনে রক্ত দান করতে পারবে। সিজারের সময় তাহলে প্রয়োজনীয় রক্ত খুঁজতে হবে না।

হাসপাতাল বা ব্লাড ব্যাংক বা অন্য কোন সংস্থা থেকে রক্ত কেনার প্রয়োজন হলে অবশ্যই নিচের বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে –

১. কত ব্যগ রক্ত লাগবে
২. কত সময়ের মধ্যে রক্ত লাগবে
৩. রোগীর সমস্যা কি
৪. রোগী কোন হাসপাতালে ভর্তি আছে
৫. রোগীর কেবিন বা ওয়ার্ড নং
৬. রোগীর নিকটাত্মীয় যিনি রক্ত দান করবেন তার সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিতে  
  পারেন এমন একজনের পরিচয় সহ মোবাইল নং ।

রক্তদানের উপকারিতা:

১. রক্তদান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কেননা রক্তদান করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার শরীরের মধ্যে অবস্থিত ‘বোন ম্যারো’ নতুন কণিকা তৈরির জন্য উদ্দীপ্ত হয়। রক্তদানের ২ সপ্তাহের মধ্যে নতুন রক্তকণিকা জন্ম হয়ে ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। আর বছরে ৩ বার রক্তদান আপনার শরীরে লোহিত কণিকাগুলোর প্রাণবন্ততা বাড়িয়ে তোলে ও নতুন কণিকা তৈরির হার বাড়িয়ে দেয়।

২. নিয়মিত রক্তদানকারীর হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কিছুটা কমে যায়।

৩. নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে বিনা খরচে জানা যায় নিজের শরীরে বড় কোনো রোগ আছে কিনা। যেমন : হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, সিফিলিস, এইচআইভি (এইডস) ইত্যাদি।

৪. সম্প্রতি ইংল্যান্ডের এক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানকারী জটিল বা দুরারোগ্য রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকেন অনেকাংশে। যেমন, নিয়মিত রক্তদান ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।

৫. রক্তে কোলেস্টেরলের উপস্থিতি কমাতে সাহায্য করে নিয়মিত রক্তদান।

৬. রক্তদানে আপনার নিজের অর্থ সাশ্রয়ও হয়। রক্তদান কেন্দ্রের মাধ্যমে রক্ত দিলে পাঁচটি পরীক্ষা সম্পূর্ণ বিনা খরচে করে দেয়া হয় যা বাইরে করলে খরচ লাগবে প্রায় তিন হাজার টাকার মতো। সেগুলো হলো-এইচআইভি/এইডস, হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, ম্যালেরিয়া ও সিফিলিস। তাছাড়া রক্তের গ্রুপও নির্ণয় করা হয়।

৭. নিয়মিত রক্তদান হেমোক্রোমাটোসিস প্রতিরোধ করে। শরীরে অতিরিক্ত আয়রনের উপস্থিতিকে হেমোক্রোমাটোসিস বলে।

৮. স্থূলদেহী মানুষদের ক্ষেত্রে ওজন কমাতেও রক্তদান অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করে

রক্ত পরিসঞ্চালন সতর্কতা ও করণীয়:

হাত, পা অথবা চোখ ছাড়া বেঁচে থাকা সম্ভব হলেও, রক্ত ছাড়া বাঁচার কথা কল্পনাও করা যায় না। মানবদেহে রক্ত তাই অপরিহার্য। দেহের কোষে কোষে অক্সিজেন এবং পুষ্টি উপাদান পৌঁছে দেয়া, কার্বন-ডাই অক্সাইড ও অন্যান্য বর্জ্য ফিরিয়ে আনা, হরমোন, লবণ ও ভিটামিন পরিবহন, রোগ প্রতিরোধ, দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুতেই রক্তের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তাই কারও দেহে রক্তের অভাব ঘটলে তা প্রতিস্থাপন করার প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে অন্যের রক্ত শিরার মাধ্যমে রোগীর দেহে প্রবেশ করানো তথা রক্ত পরিসঞ্চালন হয়ে ওঠে অন্যতম উপায়।

রক্তদানের যোগ্যতা :
কারা রক্ত দিতে পারবেনঃ
০ মহিলা ও পুরুষ যাদের বয়স ১৮-৪৫ বছর।
০ পুরুষ যাদের ওজন ৪৭ কেজি বা তার উর্ধ্বে, মহিলা যাদের ওজন ৪৫ কেজি বা তার উর্ধ্বে।
০ যাদের রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রায় আছে।

কারা রক্ত দিবেন নাঃ
০ রক্তবাহিত বা জটিল রোগ যেমন- ম্যালোরিয়া, যক্ষ্মা, ডায়াবেটিক, রক্তাস্বল্পতা, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, হৃদরোগ, পেপটিক আলসার, হিস্টেরিয়া, চর্মরোগ, রিউমেটিক ফিভার, হাইপারটেনশন, ইনফ্লুয়েঞ্জা, মাদকাসক্ত, এইডস, রক্তক্ষরণ জনিত কোন সমস্যা হলে কিংবা দাঁত তুললে।
০ ৬ মাসের মধ্যে বড় সার্জারি হলে।
০ গর্ভবতী মহিলা হলে।
০ মহিলাদের ক্ষেত্রে, যাদের মাসিক চলছে।

যারা কখনোই রক্ত দিতে পারবে নাঃ
—এইচআইভি পজেটিভ রোগীরা।
—সিরিঞ্জের মাধ্যমে মাদক নিলে।
—ক্যানসার, হৃদরোগ, বাতজ্বও, সিফিলিস (যৌন রোগ), কুষ্ঠ বা শ্বেতী রোগীরা।
—রক্তজনিত রোগীরা।


যে কারণে রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজন পড়ে
রক্ত পরিসঞ্চালনের মাধ্যমে প্রয়োজনভেদে রোগীর শরীরে সম্পূর্ণ রক্ত বা রক্তের কোনো উপাদান যেমন লোহিত কণিকা, অণুচক্রিকা বা রক্ত রস দেয়া হয়।
—যে কোনো কারণে অল্প সময়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে সাধারণত সম্পূর্ণ রক্ত (whole blood) দেয়া হয়—যেমন দুর্ঘটনা, রক্ত বমি, পায়খানার সঙ্গে রক্তপাত, প্রসাবকালীন রক্ত ক্ষরণ ইত্যাদি।
—জটিল বা বড় ধরনের শল্য চিকিৎসার সময়ও সম্পূর্ণ রক্তের প্রয়োজন হয়।
—বিভিন্ন রকমের অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতায় সাধারণত লোহিত কণিকা (Packed RBC) দেয়া হয়, যেমন—থ্যালাসেমিয়াসহ অন্যান্য হিমোলাইটিক অ্যানিমিয়া, আয়রনের অভাবজনিত রক্তাস্বল্পতা, হুকওয়ার্মের কারণে অ্যানিমিয়া ইত্যাদি। অবশ্য আমাদের দেশে খরচের কথা বিবেচনা করে এসব রোগীকেও সম্পূর্ণ রক্ত দেয়া হয়।
—এছড়া হেমোরেজিক ডেঙ্গুজ্বর, ইত্যাদি রোগে প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকা দেয়া হয়।
—রক্তরস দেয়া হয় হিমোফিলিয়া ও অন্যান্য কোয়াগুলেশন ডিজঅর্ডারে এবং আগুনে পোড়া রোগীকে।


১] দূঘর্টনাজনিত রক্তক্ষরণ – দূঘর্টনায় আহত রোগীর জন্য দূঘর্টনার ধরণ অনুযায়ী রক্তের প্রয়োজন হয়।

২] দগ্ধতা – আগুন পুড়া বা এসিডে ঝলসানো রোগীর জন্য প্লাজমা/রক্তরস প্রয়োজন। এজন্য ৩-৪ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন।

৩] অ্যানিমিয়া – রক্তে R.B.C. এর পরিমাণ কমে গেলে রক্তে পযার্প্ত পরিমাণ হিমোগ্লোবিনের অভাবে অ্যানিমিয়া রোগ হয়। হিমোলাইটিক অ্যানিমিয়াতে R.B.C. এর ভাঙ্গন ঘটে ফলে

৪] থ্যালাসেমিয়া – এক ধরনের হিমোগ্লোবিনের অভাবজনিত বংশগত রোগ। রোগীকে প্রতিমাসে ১-২ ব্যাগ রক্ত দিতে হয়।

৫] হৃদরোগ – ভয়াবহ Heart Surgery এবং Bypass Surgery এর জন্য ৬-১০ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন।

৬] হিমোফিলিয়া – এক ধরনের বংশগত রোগ। রক্তক্ষরণ হয় যা সহজে বন্ধ হয় না, তাই রোগীকে রক্ত জমাট বাধার উপাদান সমৃদ্ধ Platelete দেয়া হয়।

৭] প্রসবকালীন রক্তক্ষরণ – সাধারণত প্রয়োজন হয় না তবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে ১-২ বা ততোধিক ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়।

৮] ব্লাড ক্যান্সার- রক্তের উপাদানসূমহের অভাবে ক্যান্সার হয়। প্রয়োজন অনুসারে রক্ত দেয়া হয়।

৯] কিডনী ডায়ালাইসিস – ডায়ালাইসিস-এর সময় মাঝে মাঝে রক্তের প্রয়োজন হয়।

১০] রক্ত বমি – এ রোগে ১-২ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়।

১১] ডেঙ্গু জ্বর – এ রোগে ৪ ব্যাগ রক্ত হতে ১ ব্যাগ Platelete পৃথক করে রোগীর শরীরে দেয়া হয়।

১২] অস্ত্রপচার – অস্ত্রপচারের ধরণ বুঝে রক্তের চাহিদা বিভিন্ন।


রক্ত পরিসঞ্চালনের মাধ্যমে কী ধরণেরজটিলতা দেখা দিতে পারেঃ 

রক্ত পরিসঞ্চালন জীবন রক্ষার অন্যতম উপায় হলেও এটা আবার কখনও কখনও বিভিন্ন ধরনের জটিলতা তৈরি করতে পারে।
—রক্তবাহিত রোগের সংক্রমণ আমাদের দেশে এখনও একটি প্রধান সমস্যা। হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি, এইডসসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী জীবাণু সহজেই রক্তের মাধ্যমে রক্তগ্রহীতার দেহে প্রবেশ করতে পারে। এর মূল কারণ রক্ত পরিসঞ্চালনের আগে রক্তটি জীবাণুমুক্ত কিনা তা যথাযথভাবে পরীক্ষা না করা। অনুমোদনবিহীন ব্লাডব্যাংকগুলোতেই এসব রক্ত বিক্রি করা হয়। আর তা আসে মূলত নেশাসক্ত পেশাদার রক্তদানকারীদের কাছ থেকে। এছাড়া মেয়াদোত্তীর্ণ রক্ত বা ভেজাল রক্ত— এসব ব্লাডব্যাংক থেকেই আসে।
—ভুলক্রমে এক গ্রুপের রক্ত অন্য গ্রুপের রোগীকে দিলে রক্ত হয়ে উঠতে পারে প্রাণঘাতী। এই ধরনের ঘটনা কম হলেও একেবারেই হয় না তা নয়। এসব ক্ষেত্রে রক্ত সংগ্রহকারী ও পরীক্ষাকারী ব্লাডব্যাংক, চিকিৎক অথবা নার্স—যে কারও ভুল বা অসতর্কতাই দায়ী। রোগী সাধারণত বুকে-পিঠে ব্যথা ও শ্বাসকষ্টের অভিযোগ করে থাকে। চিকিৎসক দ্রুত ব্যবস্থা নিলে পরবর্তী জটিলতা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব হয়।
—এছাড়া যে কোনো পরিসঞ্চালনেই কাঁপুনি ও জ্বর আসা এবং অ্যালার্জি জাতীয় ছোটখাটো সমস্যা হতে পারে।
—যাদের কিছুদিন পরপর রক্ত নিতে হয় তাদের দেহে লৌহের আধিক্যসহ অন্যান্য সমস্যা হতে পারে।
—অনেক সময় অধিক রক্ত দ্রুত প্রবেশ করলে বৃদ্ধ অথবা হৃদরোগীর হার্ট ফেইলিওর জাতীয় সমস্যা হতে পারে।

যে কোনো সময় কারো রক্তের প্রয়োজন হতে পারে, এই কথা মনে রেখে আমরা যদি এখনই প্রস্তুতি নিয়ে রাখি তহলে রক্ত পরিসঞ্চালনের সমস্যা থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব।

আমাদের যেসব উদ্যোগ নিতে হবে তা হলো—
—নিজের এবং আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবদের রক্তের গ্রুপ জেনে রাখা।
—নিকটস্থ ব্লাডব্যাংকের ঠিকানা ও ফোন নম্বর জেনে রাখা।
—শুধু নিবন্ধনকৃত ব্লাডব্যাংকে রক্ত দান ও গ্রহণ করা।
—পেশাদার রক্তদাতার রক্ত ক্রয় না করা।
—নিজে নিয়মিত রক্ত দান করা ও সবাইকে উদ্বুদ্ধ করা।
—রক্তবাহিত রোগে সংক্রমিত হলে রক্ত দান না করা।
রক্ত নেয়ার আগে সতর্কতা
—রক্ত নেয়ার আগে প্রয়োজন রক্তের গ্রুপ ঠিক আছে কি-না দেখে নেয়া।
—অপরিচিত পেশাদার রক্তদাতার রক্ত না নেয়া। পেশাদার রক্তদাতারা অনেকেই মাদকাসক্ত, এমন কি তারা অনেকেই হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি ও এইডসসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী জীবাণু ও সংক্রামক ব্যাধির জীবাণু বহন করে।
—সবচেয়ে ভালো নিজস্ব আত্মীয়, বন্ধু-বান্ধব বা পরিচিত সুস্থ-সবল লোকের রক্ত নেয়া।
—স্ক্রিনিং টেস্টের মাধ্যামে রক্তদাতার বিভিন্ন পরীক্ষা করতে হবে।
মনে রাখা প্রয়োজন, রক্তের অভাব এবং অনিরাপদ রক্ত দুটোই জীবনের জন্য সমান হুমকি। তাই রক্তের বিকল্প শুধু রক্ত নয় বরং ‘নিরাপদ রক্ত’।

জেনে রাখুনঃ

—যথাযথ নিয়ম মেনে জীবাণুমুক্ত উপায়ে রক্তদান করলে রক্তদাতা এবং গ্রহীতার স্বাস্থ্য ঝুঁকির কোন সম্ভাবনা নেই।
—রক্তদানের পর ১০ মিনিট বিশ্রাম নিতে হবে এবং পরবর্তী ৪ ঘণ্টা প্রচুর পানীয় গ্রহণ করতে হবে। কমপক্ষে ৩০ মিনিট ধূমপান থেকে বিরত থাকা উচিত।
—রক্তদানের পরপরই শ্রমসাধ্য বা ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
—সম্পূর্ণ রক্ত অথবা লোহিত কণিকা (Packed RBC) সাধারণত ১ থেকে ৬ ডিগ্রি সে. তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা হয়। ব্যবহৃত এন্টি কোয়াগুল্যান্ট ও প্রিজারভেটিভের ওপর নির্ভর করে তা ২১ থেকে ৪২ দিন ভালো থাকে।
—সাধারণত ৪ ইউনিট রক্ত থেকে ১ ইউনিট প্লাটিলেট পাওয়া যায়। যথাযথ প্রক্রিয়ায় রাখলে তা ৫ দিন ভালো থাকে।
—ফ্রেশ ফ্রোজেন প্লাজমা- ১৮ ডি.সে. তাপমাত্রায় ১ বছর পর্যন্ত ভালো থাকে।
—সম্পূর্ণ রক্ত দিতে সাধারণত ২ থেকে ৪ ঘণ্টা সময় প্রয়োজন হয়। প্লাটিলেট দিতে কম সময় লাগে।
—রক্ত গ্রহণ অবস্থায় খাওয়া-দাওয়া করতে কোনো সমস্যা নেই। এমনকি নার্সের সহায়তা নিয়ে বাথরুমেও যাওয়া যাবে।
—রক্ত দেয়া অবস্থায় সামান্য জ্বর বা অ্যালার্জি দেখা দিলে ভয়ের কিছু নেই। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শে এন্টিহিস্টামিন বা স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ দিলেই চলবে।
—রক্ত দেয়ার আগে এবং রক্ত চলাকালীন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে রক্তের গ্রুপ, ব্যাগের নম্বর, রোগীর নম্বর, নাম ইত্যাদি পরীক্ষা করে দেখতে হবে।

রক্তদান ও রক্ত দানের পরঃ- 

রক্তদানের আগে প্রতিটি রক্তদাতাকে তার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু ব্যক্তিগত ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়। সেগুলোর সঠিক উত্তর দিতে হবে। রক্তদাতার শারীরিক তাপমাত্রা, রক্তচাপ, নাড়ীর গতি পরীক্ষা করা হয় এবং রক্তদাতার রক্ত জীবানুমুক্ত কি না তা জানার জন্য সামান্য রক্ত নেয়া হয়। এছাড়া এই রক্তের মাধ্যমে রোগী রক্তদাতার রক্তের মধ্যে কোন জমাটবদ্ধতা সৃষ্টি হয় কি না তাও পরীক্ষা করা হয় (ক্রসম্যাচিং)। রক্ত পরীক্ষার পর কারও রক্তে এইডস, হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস -সি, সিফিলিস বা অন্য কোন জীবানুর উপস্থিতি ধরা পরলে তাকে (রক্তদাতা) প্রয়োজেনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের পরামর্শ দেয়া হয়।
রক্তদানের পূর্বে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে- যথেষ্ট বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা। রক্তদাতা প্রয়োজন মনে করলে বিশুদ্ধ পানি পান করতে পারে। রক্তদানের সময় মাথা- শরীর সমান্তরাল থাকতে হবে। দূর হতে রক্ত দিতে এলে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিতে হবে। রক্ত দান করার পরে অবশ্যই ন্যূনতম ৫ মিনিট শুয়ে থাকতে হবে। [রক্তের প্রবাহ সমগ্র শরীরে স্বাভাবিক হবার জন্য এটা অতীব জরুরী]। সাধারণত রক্তদান করার পর অতিরিক্ত দামী খাবার গ্রহনের প্রয়োজন নেই। তবে রক্তদানের পর সপ্তাহ খানেক স্বাভাবিক খাবারের পাশাপাশি অন্যান্য সময়ের দ্বি-গুণ পানি পান করতে হবে। কেননা একজন রক্তদাতা যেটুকু রক্ত দান করেন [সাধারণত ১ পাউন্ড] তার প্রায় ৬০ ভাগ ঐ সময়ের মধ্যে পূরণ হয়। রক্তদানের পর অবশ্যই তারিখ মনে রাখতে হবে।

বেশিরভাগ রক্ত দাতাই রক্তদানের পর কোন সমস্যা অনুভব করেন না। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে রক্তদাতা তলপেটে ব্যাথা, দূবর্লতা, মাথা ঘোরা, সূঁচ প্রবেশের স্থানে ক্ষত লালচে দাগ এবং ব্যাথা অনুভব করতে পারেন। সামান্য কিছু ক্ষেত্রে রক্তদাতা জ্ঞান হারাতে পারে বা মাংসপেশীতে খিচুনি ধরতে পারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব সমস্যা ৪৮ ঘন্টার মধ্যে ঠিক হয়ে যায়, কোন ঔষধের প্রয়োজন হয়না।

উপসংহারে বলা যায়, রক্ত পরিসঞ্চালন অবশ্যই নিরাপদ হতে হবে। তা না হলে মানুষের জীবন রক্ষার পরিবর্তে অনিরাপদ রক্ত সঞ্চালনে জীবন ঝুঁকির মধ্যে পড়বে। এর জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা কার্যকর করা অত্যন্ত জরুরি। এর মাধ্যমে রক্তবাহিত রোগগুলো প্রতিরোধ ও সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা সম্ভব।



ব্লাড ব্যাংক:
১. সন্ধানী- ফোন: ৮৬২১৬৫৮,ফ্যা.: ৮৬২১৬৫৮

২. সন্ধানী (ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ শাখা)- ফোন: ৯৬৬৮৬৯০, ৮৬১৬৭৪৪, ৯৬৬৩৪২৯
ফ্যা.: ৯৬৬৮৬৯০, ৮৬১৬৭৪৪, ৯৬৬৩৪২৯

৩. সন্ধানী (ঢাকা ডেন্টাল কলেজ শাখা)-ফোন: ৮০১৭১৪৬, ৯০০২০৩৫
ফ্যা.: ৮০১৭১৪৬, ৯০০২০৩৫

৪. রেড ক্রিসেন্ট ব্লাড সেন্টার- ফোন: ৯১১৬৫৬৩, ৮১২১৪৯৭
ফ্যা.: ৯১১৬৫৬৩, ৮১২১৪৯৭

৫. সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ ব্লাড ব্যাংক- ফোন: ৭৩১৯১২৩, ফ্যাক্স: ৭৩১৯১২৩

৬. ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল- ফোন: ৮৩১৭০৯০, ৮৩২১৪৯৫
ফ্যাক্স: ৮৩১৭০৯০, ৮৩২১৪৯৫

৭. মুক্তি ব্লাড এন্ড প্যাথলজি- ফোন: ৮৬২৪২৪৯, ফ্যাক্স: ৮৬২৪২৪৯

৮.বরিশাল প্যাথলজি ব্লাড ব্যাংক- ৯১২৮৬৮৯

৯. ক্রিসেন্ট ব্লাড ব্যাংক- ৮১১৭৩৫৬

১০. ঢাকা ব্লাড ব্যাংক- ৬০৮৫৭২

১১. ডিএমসি ব্লাড ব্যাংক- ৫০৫০২৬-২৯

১২. ডায়াগনষ্টিক ব্লাড ব্যাংক- ৮১১৫৯৪৪

১৩. ডুনার লাইফ সেভ ব্লাড ব্যাংক- ৭৩০০০৪৮

১৪. ল্যাব কেয়ার ব্লাড ব্যাংক- ৮৬২৭৮৮৫

১৫. মেডিফেয়ার ব্লাড ব্যাংক- ৯৬৬২৭৬২

১৬. মুক্তি ব্লাড ব্যাংক- ৮৬২৪২৪৯

১৭. রেড ক্রিসেন্ট ব্লাড ব্যাংক- ৯১১৬৫৬৩, ৮১২১৪৯৭

১৮. সন্ধানী আই ব্যাংক- ৮৬১৪০৪০

১৯. সলিমুল্লাহ মেডিকেল ব্লাড ব্যাংক- ৭৩১৯১২৩, ৭৩১৯০০২-৫

২০. সন্ধানী মেডিকেল ব্লাড ব্যাংক- ৯৬৬৮৬৯০, ৮৬২৪০৪০, ৮৬৬৩৪২৯

২১. সন্ধানী ব্লাড ব্যাংক (ডেন্টাল)- ৮০১৭১৪৬

২২. বাঁধন ব্লাড ব্যাংক - ৮৬২৯০৪২

২৩. বিন্দু -০১৭৯৫৪৮১৮৭৮

তথ্য: বাংলাদেশ ন‍্যাশনাল হেল্প ডেক্স

রবিবার, ৩ জুন, ২০১৮

টুথপেস্টের টিউবের গায়ে কেন লাল-নীল-সবুজ দাগ থাকে জানলে অবাক হবেন…


টুথপেস্টের টিউবের গায়ে কেন লাল-নীল-সবুজ দাগ থাকে জানলে অবাক হবেন…

বাজারে নামীদামী ব্র্যান্ডের টুথপেস্টের ছড়াছড়ি। অনেক সময় মনে কোনটা যে ভালো আর কোনটা খারাপ কে জানে! বাজারে বিভিন্ন নামীদামী ব্র্যান্ডের প্রোডাক্টের গায়ে অনেক চিহ্ন বা লেখা দেখতে পাওয়া যায়। বিভিন্ন ফলের গায়ে বিশেষ করে আপেলের গায়ে দেখা যায় বিভিন্ন ধরণের স্টিকার। আর দেখা যায় নানা ধরণের কোড, যেমন বার কোড। এইগুলির মাধ্যমে ওই প্রোডাক্টের সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা পাওয়া যায়। এই বিভিন্ন ধরণের কোডের মাধমে প্রোডাক্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

কোন পেস্ট ব্যবহার করা ভালো তা রঙ দেখে বোঝা যায়। জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন
আপনি হয়ত খেয়াল করেননি টুথপেস্টের টিউবের গায়েও নীল, লাল, সবুজ, অথবা কালো রঙের আয়তাকার দাগ বা কালার কোড দেখা যায়। বিভিন্ন রঙের দাগের মাধমে টুথপেস্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। অনেক টুথপেস্ট তৈরি হয় শুধুমাত্র কেমিক্যাল দিয়ে। আবার অনেক টুথপেস্ট তৈরি হয় শুধুমাত্র ভেষজ উপাদান দিয়ে। এই বিভিন্ন রঙের কালার কোড গুলির মাধম্যে টুথপেস্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

টুথপেস্টে বেশি পরিমানে কেমিক্যাল মেশানো থাকলে দাঁত ও শরীরের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমাদের টুথপেস্ট কেনার আগে জেনে নেওয়া দরকার কোনটি কি ধরণের উপাদান দিয়ে তৈরি। এই রঙ গুলির মাধম্যে আপনিও চিনে নিতে পারবেন কোনটি আপনার জন্য ভালো টুথপেস্ট। এইগুলি জানতে গেলে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
কালো রঙের কালার কোড –
টুথপেস্টের টিউবে কালো রঙের প্যাচ দেখতে পেলে বুঝবেন সেই টুথপেস্টের মধ্যে অনেক বেশি পরিমাণে কেমিক্যাল আছে। তাই এই ধরনের টুথপেস্ট ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। সুতরাং এই ধরনের টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত মাজলে শুধুমাত্র আপনার দাঁতের ক্ষতি হবে না; আপনার শরীরেরও ক্ষতি হতে পারে। এই ধরনের কেমিক্যাল পেটে গেলে হজমের গোলমাল এবং পেটের গোলমাল হতে পারে।
লাল রঙের কালার কোড –
লাল রঙের কালার কোড দেওয়া টুথপেস্ট, কালো প্যাচ বা কালার কোড দেওয়া টুথপেস্টের থেকে কম ক্ষতিকর। এই ধরনের টুথপেস্টে কেমিক্যালের পরিমাণ কালো কালার কোড দেওয়া পেস্টের তুলনায় কম। এই ধরনের কোডের অর্থ হল টুথপেস্টে কেমিক্যাল ও ভেষজ দুই ধরনের উপাদানই রয়েছে।
নীল রঙের কালার কোড –
কালো ও লাল রঙের কালার কোড দেওয়া টুথপেস্টের তুলনায় অনেক বেশি নিরাপদ হল নীল রঙের কালার কোড দেওয়া পেস্ট। এই ধরনের পেস্টে বেশি পরিমানে প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে এবং রয়েছে দাঁত ভালো রাখার জন্য ওষুধ। তাই এই টুথপেস্ট কালো ও লাল কালার কোড দেওয়া পেস্টের তুলনায় ভালো এবং দামও অনেক বেশি।
সবুজ রঙের কালার কোড –
যে টুথপেস্টের টিউবের গায়ে সবুজ রঙের কালার কোড আছে সেইগুলির গুনগত মান সবচেয়ে ভালো। এই ধরনের পেস্টে শুধুমাত্র ভেষজ অর্থাৎ প্রাকৃতিক উপাদানই রয়েছে। ফলে এই ধরনের পেস্ট দাঁত ও মাড়ির জন্য সবচেয়ে ভালো। কিন্তু দামে অনেকটাই বেশি বলে অনেকের পক্ষেই এই ধরনের পেস্ট কেনা সম্ভব হয় না।র টিউবের গায়ে কেন লাল-নীল-সবুজ দাগ থাকে জানলে অবাক হবেন…

বাজারে নামীদামী ব্র্যান্ডের টুথপেস্টের ছড়াছড়ি। অনেক সময় মনে কোনটা যে ভালো আর কোনটা খারাপ কে জানে! বাজারে বিভিন্ন নামীদামী ব্র্যান্ডের প্রোডাক্টের গায়ে অনেক চিহ্ন বা লেখা দেখতে পাওয়া যায়। বিভিন্ন ফলের গায়ে বিশেষ করে আপেলের গায়ে দেখা যায় বিভিন্ন ধরণের স্টিকার। আর দেখা যায় নানা ধরণের কোড, যেমন বার কোড। এইগুলির মাধ্যমে ওই প্রোডাক্টের সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা পাওয়া যায়। এই বিভিন্ন ধরণের কোডের মাধমে প্রোডাক্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

কোন পেস্ট ব্যবহার করা ভালো তা রঙ দেখে বোঝা যায়। জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন
আপনি হয়ত খেয়াল করেননি টুথপেস্টের টিউবের গায়েও নীল, লাল, সবুজ, অথবা কালো রঙের আয়তাকার দাগ বা কালার কোড দেখা যায়। বিভিন্ন রঙের দাগের মাধমে টুথপেস্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। অনেক টুথপেস্ট তৈরি হয় শুধুমাত্র কেমিক্যাল দিয়ে। আবার অনেক টুথপেস্ট তৈরি হয় শুধুমাত্র ভেষজ উপাদান দিয়ে। এই বিভিন্ন রঙের কালার কোড গুলির মাধম্যে টুথপেস্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

টুথপেস্টে বেশি পরিমানে কেমিক্যাল মেশানো থাকলে দাঁত ও শরীরের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমাদের টুথপেস্ট কেনার আগে জেনে নেওয়া দরকার কোনটি কি ধরণের উপাদান দিয়ে তৈরি। এই রঙ গুলির মাধম্যে আপনিও চিনে নিতে পারবেন কোনটি আপনার জন্য ভালো টুথপেস্ট। এইগুলি জানতে গেলে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
কালো রঙের কালার কোড –
টুথপেস্টের টিউবে কালো রঙের প্যাচ দেখতে পেলে বুঝবেন সেই টুথপেস্টের মধ্যে অনেক বেশি পরিমাণে কেমিক্যাল আছে। তাই এই ধরনের টুথপেস্ট ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। সুতরাং এই ধরনের টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত মাজলে শুধুমাত্র আপনার দাঁতের ক্ষতি হবে না; আপনার শরীরেরও ক্ষতি হতে পারে। এই ধরনের কেমিক্যাল পেটে গেলে হজমের গোলমাল এবং পেটের গোলমাল হতে পারে।
লাল রঙের কালার কোড –
লাল রঙের কালার কোড দেওয়া টুথপেস্ট, কালো প্যাচ বা কালার কোড দেওয়া টুথপেস্টের থেকে কম ক্ষতিকর। এই ধরনের টুথপেস্টে কেমিক্যালের পরিমাণ কালো কালার কোড দেওয়া পেস্টের তুলনায় কম। এই ধরনের কোডের অর্থ হল টুথপেস্টে কেমিক্যাল ও ভেষজ দুই ধরনের উপাদানই রয়েছে।
নীল রঙের কালার কোড –
কালো ও লাল রঙের কালার কোড দেওয়া টুথপেস্টের তুলনায় অনেক বেশি নিরাপদ হল নীল রঙের কালার কোড দেওয়া পেস্ট। এই ধরনের পেস্টে বেশি পরিমানে প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে এবং রয়েছে দাঁত ভালো রাখার জন্য ওষুধ। তাই এই টুথপেস্ট কালো ও লাল কালার কোড দেওয়া পেস্টের তুলনায় ভালো এবং দামও অনেক বেশি।
সবুজ রঙের কালার কোড –
যে টুথপেস্টের টিউবের গায়ে সবুজ রঙের কালার কোড আছে সেইগুলির গুনগত মান সবচেয়ে ভালো। এই ধরনের পেস্টে শুধুমাত্র ভেষজ অর্থাৎ প্রাকৃতিক উপাদানই রয়েছে। ফলে এই ধরনের পেস্ট দাঁত ও মাড়ির জন্য সবচেয়ে ভালো। কিন্তু দামে অনেকটাই বেশি বলে অনেকের পক্ষেই এই ধরনের পেস্ট কেনা সম্ভব হয় না।

রবিবার, ২০ মে, ২০১৮

বাচ্চাদের_বদমেজাজ


#বাচ্চাদের_বদমেজাজ (Temper Tantrum) #নিয়ন্ত্রন কীভাবে সম্ভব?
পাশের বাড়ির ভাবী এসেছেন বাসায়। আপনার আড়াই বছরের মেয়েটিকে ওর খেলনাগুলো দিয়ে কাছেই বসিয়ে
 দিলেন ভাবীর মেয়ের সাথে খেলতে। গল্প করছিলেন আপনারা, হঠাত চিৎকার শুনতে পেলেন। দৌড়ে গিয়ে দেখলেন আপনার মেয়ে অতিথির মেয়েকে মারছে, তার হাত থেকে নিজের খেলনা কেড়ে নিচ্ছে। সেই সাথে সমান তালে দুইজনই চিৎকার করে কাঁদছে। অপ্রস্তুত দুই মা সাথে সাথে প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে ফেললেন। আপনি মেয়েকে দুইটা মার লাগিয়ে দিলেন। প্রতিবেশি ভাবীও নিজের মেয়েকে টেনে নিয়ে বকা শুরু করলেন, ওকেই দোষারোপ করতে থাকলেন। চিৎকারের মাত্রা আরো বেড়ে গেল। আপনার মেয়ে কিছুতেই নিজের
 খেলনা শেয়ার করতে রাজি না।
আপনার তিন বছরের একমাত্র ছেলেটি খাওয়া নিয়ে অনেক ঝামেলা করে। মুখ থেকে থু করে ফেলে দেয়, জোর করে খাওয়াতে গেলে জেদ করে হাতের কাছে যা পায় ছুড়ে ফেলতে থাকে।
আপনার দুই বছরের মেয়েটি মোবাইলে কার্টুন দেখছিল। একটা জরুরি ফোন করার জন্য হাত থেকে নিয়ে নিলেন আর সাথে সাথে শুরু হলো ছেলের চিৎকার। আপনি দিচ্ছেন না বলে একসময় মাটিতে শুয়ে গড়াগড়ি খেতে লাগল। কাজেই বাধ্য হয়ে ওকে থামানোর জন্য তাড়াতাড়ি কাজ সেড়ে ফোনটা দিয়ে দিলেন হাতে।
শিশুর বদমেজাজ (Temper Tantrum) কী?
শূন্য থেকে চার বছরের নিচের বাচ্চারা আক্ষরিক অর্থেই অবুঝ শিশু। ওরা যখন জেদ করে তা হলো রাগ আর হতাশার বায়োলজিক্যাল রেসপন্স। জোরে একটানা চিৎকার করতে থাকা, উলটো হয়ে পড়ে যাওয়া, হাত পা ছুড়তে থাকা, দম আটকে কাশতে কাশতে বমি করে দেয়া – এগুলোকে টেম্পার ট্যান্ট্রাম (temper tantrum) বলা হয়। টেম্পার ট্যান্ট্রাম সাধারণত দুই থেকে চার বছর বয়সীদের মাঝে বেশি দেখা যায়। সমবয়সীদের সাথে বন্ধুত্ব করতে না পারা, নিজের কিছু শেয়ার করতে না চাওয়া – এগুলোও এই বয়সী শিশুদের বৈশিষ্ট্য। এর প্রতিকার সম্পর্কে জানার আগে আসুন জেনে নেই এর কারণ সম্পর্কে।
টেম্পার ট্যান্ট্রাম বা প্রবল রাগের কারণ:
আমাদের মানবিক আবেগ-অনুভূতির প্রকাশ ও সামাজিক আচরণ নিয়ন্ত্রিত হয় মস্তিষ্কের প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স (prefrontral cortex) নামের অংশ থেকে। এই অংশটি আমাদের ব্রেইনের অন্যান্য অংশের চাইতে সবচেয়ে দেরিতে ডেভেলপ হয়, এটি চার বছর বয়স থেকে পরিপূর্ণতা লাভ করতে শুরু করে। ঠিক একারণেই চার বছরের আগে শিশুদের সামাজিকতা আর মানবিক আবেগ প্রকাশের ক্ষেত্রে ইম্যাচিওর্ড ধরা হয়। আর তাই এই বয়সে ওরকম জেদ অথবা অসামাজিক আচরণ করাটাই স্বাভাবিক।
চার বয়সের নিচের বাচ্চারা যুক্তি-তর্ক বোঝে না। চারপাশের সাধারণ ব্যাপার স্যাপার আমাদের কাছে স্বাভাবিক মনে হলেও ওদের কাছে তা দশ গুন বিভ্রান্তিকর। যেমন – পানির ফিল্টারের ট্যাপ ছেড়ে দিলে কী সুন্দর করে পানি পড়তে থাকে, বড়রা কেন এতে রাগ হয় তা ওর ছোট্ট মাথায় ঢোকে না। চকলেট, চিপস, আইস্ক্রিম খেতে কি মজা! বড়রা কেন খেতে নিষেধ করে তা কি ও বোঝে? ছোট ভাইয়ার খেলনা ওর খেলতে ইচ্ছা করলে কেড়ে নিতেই পারে, এতে ওকেই কেন বকা দেয়া হবে? কার্টুন যে সময়টা সবচেয়ে বেশি মজা লাগতে থাকে, ঠিক তখনই মা আর দেখতে দেয় না! এসব কারণে জেদ করাটাই কি স্বাভাবিক না?

এই বয়সের শিশুরা যা বোঝাতে চায় বা বলতে চায় তা প্রকাশ করার সঠিক ভাষা ওর জানা থাকে না। বড়রা কি চায় তা-ও অনেক সময় বুঝতে কষ্ট হয়।
টেম্পার ট্যান্ট্রাম মূলত যে সব কারনে হয়ে থাকেঃ
ক. অনুভূতি প্রকাশের অযোগ্যতা
খ. স্বাধীনভাবে ইচ্ছেমত কিছু করতে না পারা
গ. পরিস্থিতির উপর নিয়ন্ত্রণ না থাকা
ঘ. ক্ষুধা, একঘেয়েমি, ক্লান্তি, বিষণ্ণতা ও অতিরিক্ত উত্তেজনা
এবার আমরা জানব এই সমস্যাগুলো কেমন করে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
১. রুটিন মেনে চলুন
প্রতিদিনের খাওয়া, ঘুম, বিশ্রাম, খেলার একটা প্রাত্যহিক রুটিন সেট করে ফেলুন। দিনের প্রত্যেকটা কাজ সময়মত হলে বাচ্চার মেজাজ ঠিক থাকে। মাথা ঠান্ডা রাখতে পারলে অহেতুক জেদ করবে না, অল্পতে কষ্ট পেয়ে অসামাজিক আচরণও করবে না। যৌথ পরিবারে রুটিন মেনে চলা মুশকিল, তবে একটু চেষ্টা করলেই কিন্তু সম্ভব।
২. ব্যস্ত রাখুন, সময় দিন
আপনার শিশুর ক্ষুধা, একঘেয়েমি, ক্লান্তি, বিষন্নতা ও অতিরিক্ত উত্তেজনা এড়াতে তার প্রয়োজনগুলো যথাসময়ে পূরণ করুন। এমন রুটিন সেট করবেন না যা বাচ্চার জন্য মেনে চলা কঠিন হয়ে পড়ে। বাসায় সবসময় হেলদি স্ন্যাকস, ফল ইত্যাদি রেডি রাখুন, বাচ্চার সময় কাটানোর প্রয়োজনীয় উপকরণও (খেলনা, বই ইত্যাদি) যেন হাতের কাছেই থাকে।
ঘুমানোর আগের সময়টা উত্তেজনাকর খেলাধুলা থেকে দূরে রাখুন। ওইসময় বেশি উত্তেজিত হয়ে পড়লে (যেমন দৌড়ঝাঁপ করা, অতিরিক্ত দুষ্টুমি, খিলখিল করে হাসা..) সহজে বিছানায় যেতে চাইবে না।
৩. নিষেধাজ্ঞার কারনগুলো দূর করুন

“এটা ধরো না”, “ওটা নিও না” অথবা “ওখানে যেও না”, “না, এটা কোর না”… এসব কথা যেন বলা না লাগে সেই ব্যবস্থা করুন। অর্থাৎ বাচ্চার জন্য বিভ্রান্তিকর, বিপদজনক এমন যে কোন কিছু ওর হাতের নাগাল থেকে সরিয়ে ফেলুন। আপনি যে ওর ভালোর জন্য বলছেন তা এই বয়সে ওর বোঝার কথা না। ঘরটাকে এমন রাখুন যেন ও স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারে।
৪. স্বাধীনভাবে বেছে নিতে দিন
খাওয়ার সময় ওর কাছে জানতে চান কোনটা খেতে চায় – এটা নাকি ওটা? সিম্পল অপশন দিন। জামা পরানোর সময় কোন রঙ পরবে জানতে চান – নীল নাকি সাদা? কিছু ব্যাপার ওর নিয়ন্ত্রণে আছে বুঝতে দিন।
৫. “হ্যা/না” বলুন, “হয়তো/হতে পারে” নয়
অস্পষ্ট, বিভ্রান্তিকর উত্তর দেয়া দেখে বিরত থাকুন। যখন বুঝতে পারে না আপনি কী বলতে চাচ্ছেন, ও তখন রেগে যায় আর জেদ করতে থাকে। অথচ এটা প্রকাশ করতে পারে না যে সে আপনার কথা বুঝতে পারছে না। কাজেই হ্যা অথবা না, যা বলবেন স্পষ্ট করে বলবেন। যেটা হ্যা বলবেন, সেটা না যেন না হয় খেয়াল রাখবেন।
অনেক সময় বাচ্চারা আপনার মনোযোগ পাওয়ার জন্য অতিরিক্ত জেদ, কান্নাকাটি করে থাকে। ওকে পর্যাপ্ত সময় দিন। খাওয়ানো, ঘুম পারানোর কাজে না, এমনি বসে একটু খেলা করুন ওর সাথে। ডাক্তারের ওয়েটিং রুমে অথবা লং জার্নিতে – এমন কোন সময় যখন দীর্ঘক্ষণ ওকে আপনার সাথে বসে থাকা লাগবে; ওর সাথে কথা বলুন, গেইম খেলুন।
এখন জেনে নেই জেদী বাচ্চাকে শান্ত করার কিছু উপায়।
১. জেদ শুরু হওয়ার সাথে সাথে, বা শুরু হতে যাচ্ছে বুঝতে পারলেই তাকে হাসানোর চেষ্টা করুন। যেমন একটা কলা নিয়ে কানে ফোনের মত ধরে হ্যালো হ্যালো করুন। তবে হাসানোর চেষ্টা করলে কিছু বাচ্চার কান্না আরো বেড়ে যায়, সেক্ষেত্রে অন্য পন্থা অবলম্বন করুন।
২. আপনার সোনামণির টেম্পার ট্যান্ট্রামের সময় কখনোই উলটো রাগ দেখাবেন না। গায়ে হাত তোলা বা বকাঝকা তো কখনোই নয়। ওর উপর চিৎকার না করে কোলে তুলে নিন, নরম স্বরে কথা বলুন। জানি এটা বলা যত সহজ করা ততই কঠিন। বাচ্চা যখন মাটিতে পড়ে হাত পা ছুড়তে থাকে, প্রতিবাদ করতে শ্বাস আটকে রাখে, এমন কি কোলে নিলে আপনাকে মারতে থাকে – জেনে নিন ওর বয়সির জন্য এসব স্বাভাবিক ট্যান্ট্রাম। ওই সময়টা যুক্তি-তর্ক কোন কাজে লাগবে না, ওর সাথে রাগারাগি করেও লাভ হবে না। বরং এতে জেদ আরো বাড়বে।
৩. ট্যান্ট্রাম যদি এমন পর্যায়ে থাকে যা বাচ্চার জন্য বা অন্য কারো জন্য ক্ষতিকর নয়, তাকে ইগনোর করুন। অহেতুক অনর্থক চিৎকার শুরু করলেই অন্য দিকে চলে যান, শুনতে পাচ্ছেন না এমন ভান করুন। এভাবে জেদ করে কোন লাভ হচ্ছে না বুঝতে দিন।
৪. জেদ করলেই যা চাই তা পাব – এমন একটা ধারণা যেন জন্ম না নেয়। আপনার মোবাইল নেয়ার জন্য জেদ করলে কিছুতেই মোবাইল ধরতে দিবেন না। আপনার কাজ শেষে মোবাইলটি ওর হাতের নাগালের বাইরে রেখে দিন। একবার যখন বুঝে ফেলবে যে এভাবে চাইলে কিছু পাওয়া যায় না, পরের বার আর এমন করবে না। কিন্তু জেদের ভয়ে একবার দিলেন তো দুইজনই হেরে গেলেন। ভবিষ্যতের জন্যেও তা সুখকর হবে না।
৫. বাইরে কোথাও গেলে অথবা বাসার অতিথির সামনে যদি ট্যান্ট্রাম শুরু করে, তাকে শান্তভাবে একই কথা বার বার বলে শান্ত করুন। অন্য কারো সামনে বকাঝকা করলে বা গায়ে হাত তুললে ও অপমানিত বোধ করবে, সেই সাথে ট্যান্ট্রাম আপনার কন্ট্রোলের বাইরে চলে যেতে পারে।
৬. আপনার শিশুটি যদি জেদ করে অন্যকে মারতে থাকে বা জিনিসপত্র ছুড়তে থাকে, সাথে সাথে থাকে নিয়ে অন্য ঘরে চলে যান। কিছু না বলে শান্ত হতে সময় দিন। বিয়ের দাওয়াত বা রেস্টুরেন্টে এমন হলে সাথে নিয়ে বের হয়ে যাবেন। জড়িয়ে ধরে আদর করে শান্ত করুন। তারপর আবার ভেতরে নিয়ে যান।
৭. চার বছরের নিচের শিশুদের ট্যান্ট্রামের জন্য শাস্তি দেবেন না কখনোই। আর রেগে মারধোর করলে আপনি নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলতে পারেন। পরে মাথা ঠান্ডা হলে নিজেরই আফসোস হবে। মনে রাখবেন, শারীরিক আঘাত করলে বাচ্চারা মানসিকভাবেও আঘাতপ্রাপ্ত হয়। শারীরিক আঘাত ক্ষণস্থায়ী হলেও মানসিক আঘাত দীর্ঘস্থায়ী।
আপনার সন্তান আপনার কথা শুনবে আপনাকে ভালোবাসে বলে, ভয় পেয়ে নয়।


সুত্র ঃফেজবুক/ভিন্ন কথা

বুধবার, ২ মে, ২০১৮




জামাই শশুরের মাল‍্যদান

🌍 ৮ দিয়ে টেকনিক মনে রাখুন 🌍


১. বর্তমান বিভাগ ৮ টি।
-
২. মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিবনগর ছিল> ৮নং সেক্টর।
-
৩. মাটি থেকে ভলিবল নেটের দূরত্ব> ৮ ফুট।
-
৪. পারমানবিক শক্তিধর অধিকারী বিশ্বের
মোট>
৮টি দেশ।
-
৫. সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো
আসতে সময় লাগে> ৮মিনিট ২০সেকেন্ড।
-
৬. বিশ্ব সাক্ষরতা দিবস> ৮সেপ্টেম্বর।
-
৭. D-8 এর সদস্য দেশ মোট> ৮টি।
-
৮. রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বর্ণিত আছে
সংবিধানের> ৮নং অনুচ্ছেদে।
-
৯. মধ্য আমেরিকার দেশ> ৮টি।
-
১০. ইসলাম কে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা করা হয়
বাংলাদেশ সংবিধানের> ৮ম
সংশোধনীতে।
-
১১. SAARC এর সদস্য দেশ মোট> ৮টি।
-
১২. আন্তর্জাতিক নারী দিবস> ৮ মার্চ
-
১৩. রংপুর এবং রাজশাহী বিভাগে জেলা
আছে
মোট> ৮টি করে।
-
১৪. সেন্টমার্টিন দ্বীপের আয়তন> ৮ বর্গ কি
মি.।
-
১৫. বান কি মুন জাতিসংঘের> ৮ম মহাসচিব।
-
১৬. MDG (Millennium Development Goal)-এর
মোট লক্ষ্য হচ্ছে> ৮টি।
-
১৭. বিশ্ব রেডক্রস দিবস> ৮মে।
-
১৮. উরুগুয়ে রাউন্ডের সংলাপ চলে> ৮বছর।
-
১৯. বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রার বর্ণ> ৮টি।
-
২০. মাকড়সার পা মোট> ৮টি।
-
২২. এক বাইট এর সমান> ৮ বিট।
-
২৩. অস্থায়ী সরকারের সচিবালয় ছিল> ৮নং
থিয়েটার রোড, কলকাতা।
-
২৪. বাংলাদেশে মোট সার কারখানা
আছে> ৮টি।
-
২৫.অক্সিজেনের পারমানবিক সংখ্যা> ৮টি।

ভালো লাগলে একটা ৮টি শব্দের #Thank_you 👌👌✌✌

সুত্র: ইন্টারনেট থেকে
www.facebook.com/miltonbachhar

শনিবার, ২৪ মার্চ, ২০১৮

🌍 মৌলিক সংখ্যা সমূহ জেনে নিই



✬ ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ২৫ টি
✬ ১ থেকে ১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৪ টি (২,৩,৫,৭)
✬ ১১ থেকে ২০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৪ টি (১১,১৩,১৭,১৯)
✬ ২১ থেকে ৩০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি (২৩,২৯,)
✬ ৩১ থেকে ৪০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি(৩১,৩৭)
✬ ৪১ থেকে ৫০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৩ টি (৪১,৪৩,৪৭)
✬ ৫১ থেকে ৬০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি(৫৩,৫৯)
✬ ৬১ থেকে ৭০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি(৬১,৬৭)
✬ ৭১ থেকে ৮০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৩ টি (৭১,৭৩,৭৯)
✬ ৮১ থেকে ৯০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি (৮৩,৮৯)
✬ ৯১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০১ টি(৯৭)
★ মনে রাখার সুবিধার্থে : ৪৪২২৩২২৩২১ ফোন নাম্বার ভেবে মূখস্ত করুন।
.
★ ১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলোর যোগফল ১০৬০
.
ধন্যবাদ

সুত্রঃ ফেসবুক/জানার আছে অনেক কিছু

বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ১০টি টিপস



অনেক বাবা-মা শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় পড়েন।সাধারণত তিন থেকে পাঁচ বছরের শিশুদের মধ্যে এই সমস্যা প্রবল হয়ে দেখা দেয়। অনেক অভিভাবকই বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যের এই সমস্যাটি বুঝতে পারেন না। তাই শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্যের বিষয়ে বাবা-মার সচেতন হওয়া খুবই প্রয়োজন

শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য :
কোনো শিশু যদি সপ্তাহে তিনবারের কম মলত্যাগ করে ও মল যদি খুব শক্ত হয়ে মলদ্বারে ব্যথা সৃষ্টি করে থাকে তবে তাকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়।




কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের লক্ষণ:
§ মাঝেমধ্যে পেটে ব্যথা হয়

§ পেট শক্ত হয়ে থাকা বা পেট ফুলে থাকা।




§ পেটের ওপর হাত দিলে শক্ত মলগুলো অনুভূত হওয়া

§ মলদ্বার আর্দ্র থাকবে এবং স্পিংটার খোলা থাকবে।




§ ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়া

§ শিশু খেতে না চাওয়া

§ খাওয়া-দাওয়ায় অনীহা

§ বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া

§ ওজন কমে যাওয়া

শিশুর কোষ্ঠ্যকাঠিন্য রোধে করনীয়:
১. আঁশ জাতীয় খাবার খাওয়া:
শিশুদের খাদ্যতালিকায় আঁশ জাতীয় খাবার রাখুন।আঁশ হলো খাবারের সেই অংশ, যা পরিপাক হয় না এবং খাদ্য গ্রহণের পর অবশেষ হিসেবে জমা হয়ে মল তৈরি করে। খাদ্যের আঁশ অংশটুকু হজম না হওয়ার কারণে এগুলো পরিপাকতন্ত্রের বেশ কিছু জলীয় অংশ শোষণ করে ধরে রাখে এবং এই জলীয় অংশসহ এগুলো মলের সাথে বের হয়ে আসে। এতে মল নরম হয়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ হয়। শাক-কচুশাক, মিষ্টি আলুর শাক, কলমিশাক, পুদিনা পাতা, পুঁইশাক, মুলাশাক, ডাঁটাশাক, লাউয়ের ও মিষ্টি কুমড়া ইত্যাদিতে প্রচুর আঁশ রয়েছে।

২. বেশি পরিমানে পানি পান
পানি খাবার হজমে সহায়তা করে। বেশি পানি খেলে মলাশয় পরিষ্কার হয় এবং শরীর নতুন করে খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে সহজেই। প্রতিদিন শিশুকে বেশি করে পানি খাওয়াতে হবে।শিশু পানি খেতে না চাইলে শরবত, তাজা ফলের জুস বা স্যুপ খাওয়ানো যেতে পারে।

৩. শিশুর মলত্যাগের অভ্যাস গড়ে তোলা:
শিশুকে মলত্যাগ করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। শিশুকে বকাঝকা না করে প্রতিদিন মলত্যাগের জন্য পুরস্কারের মাধ্যমে তাকে উৎসাহিত করা যেতে পারে। অনেক বাচ্চাই মলত্যাগ করার সময় একটু প্রাইভেসি পছন্দ করে। টয়লেট ব্যবহার করতে শেখেনি এমন বাচ্চাকে ঘরের এক কর্নারে পটিতে বসিয়ে দিন যাতে সে প্রাইভেসি ফিল করে।

৪. শিশুর পছন্দের বাথরুমের ব্যবস্থা করা:
অনেক শিশুই তার নির্দিষ্ট পছন্দের বাথরুম ছাড়া অন্য কোথাও বাথরুম করতে বা যেতে পছন্দ করে না। শিশুকে তার পছন্দের বাথরুম ব্যবহার করতে দিন।

৫. ফাস্ট ফুড বা মাংস জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা:
অনেক শিশুরই ফাস্ট ফুড এবং মাংস জাতীয় খাবার খুবই প্রিয়।কোষ্ঠকাঠিন্য রোধের জন্য শিশুকে এজাতীয় খাবার কম দেয়া উচিত। এ বিষয়ে মা-বাবাকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে।

৬. দুধের উপর নির্ভশীলতা কমিয়ে আনা:
অনেক শিশুই দুধ খেতে পছন্দ করে।অনেক শিশুকেই দুধ থাওয়ার কারনে দেখা যায় অন্য খাবার খেতে চায় না, বিশেষ করে আঁশ জাতীয় খাবার। এক বছরের বেশী বয়সের শিশুকে দৈনিক আধা লিটার (১৬ আউন্স) থেকে পৌনে এক লিটার (২৪ আউন্স) এর বেশি দুধ খেতে দেয়া ঠিক না।

কারণ দুধে এতো পুষ্টিগুন থাকে যার কারনে বেশি দুধ খেলে শিশু অন্য কোন খাবার খেতে চায় না। ফলে শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। এজন্য শিশুকে পরিমিত পরিমাণ দুধের সাথে অন্য খাবার বিশেষ করে আশঁ জাতীয় খাবার খাওয়াতে উৎসাহিত করতে হবে।

৭. শারীরিক কার্যক্রম:
শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে প্রতিদিন তার খেলাধুলার ব্যবস্থা করা উচিত। হাত পা নাড়াচাড়া করে খেলছে কিনা সেদিকে নজর রাখুন। শিশু সারাদিন যদি শুয়ে বসে কাটায় তাহলে তার নড়াচড়া কম হবে। সারাদিনে কমপক্ষে ১ ঘন্টা হলেও শিশুর শারীরিক কার্যক্রম না হলে অন্ত্রে নড়াচড়াও স্বাভাবিকভাবে হবে না। তাই এই ব্যাপারে অবশ্যই খেয়াল রাখুন।

৮. ঔষধের প্রতি খেয়াল রাখুন:
সাধারন জ্বর, সর্দি, কাশি বা যেকোনো রোগের জন্য বাচ্চাকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খাওয়ানো যেতে পারে, তবে লক্ষ্য রাখুন কোনো ঔষধের কারনে শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হচ্ছে কিনা। যদি হয়, তাহলে তা বন্ধ করুন এবং ডাক্তারকে জানান। এছাড়া ডাক্তারের কাছ থেকে কোষ্ঠকাঠিন্যের এমন কিছু ঔষধের পরামর্শ নিন যা বাচ্চার উপর ভালো কাজ করে ।

৯. কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে এমন কিছু উপাদান:
শিশুর জন্য রাতের খাওয়ার পর ইসুপগুলের ভূষি গরম দুধে মিশিয়ে খাওয়ানো, অথবা শিশুকে খেজুর খাওয়াতে পারেন। খেজুরে আছে এমন সব পুষ্টি গুন যা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে।

১০. শিশুদের পেট নরম করার ব্যবস্থা করুন:
শিশুদের লেক্সেটিভ বা পায়খানা নরম করার ঔষধ দিয়ে হলেও কোষ্ঠকাঠিন্যে দূর করার চেষ্টা করুন। এসব খুব সহজেই কাজ করে এবং নিরাপদও। তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়াবেন এবং পুরো ডোজ শেষ করবেন। কোষ্ঠকাঠিন্যে ভালো হওয়ার 

শুক্রবার, ১৬ মার্চ, ২০১৮

শিশুর শ্বাসনালিতে কিছু আটকে গেলে কী করবেন!





ছোট শিশুদের সবকিছু মুখে দেওয়ার অভ্যাস। একটু অসাবধান হলেই মুখে দেওয়া এই বস্তু শ্বাসনালিতে আটকে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে। এ ধরনের দুর্ঘটনা যত দ্রুত শনাক্ত করা যায় ততই মঙ্গল। হঠাৎ যদি কোনো বাচ্চার কাশি শুরু হয় বা বিষম খেতে শুরু করে এবং যদি এমন হয় যে ঠিক তার আগেই বাচ্চা ছোট কোনো বস্তু নিয়ে খেলছিল তবে বুঝতে হবে গলায় কিছু আটকে গেছে। এ ক্ষেত্রে বাচ্চার মুখ দিয়ে অতিরিক্ত লালা বের হতে পারে। কাশি থাকলেও জ্বর, সর্দি থাকবে না। সন্দেহ হলে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিতে হবে।
তৎক্ষণাৎ করণীয়করণীয়
শ্বাসনালিতে কিছু ঢুকে গেলে শিশুর মুখ খুলে যদি জিনিসটি দেখতে পান, সাবধানতার সঙ্গে বের করে ফেলুন। তবে দেখা না গেলে খোঁচাখুঁচি করবেন না, এতে আটকে যাওয়া জিনিসটি আরও ভেতরে ঢুকে যেতে পারে। বাচ্চা যদি কাশতে থাকে তবে তাকে কাশতে দিন। এতে কাশির সঙ্গে আটকে যাওয়া জিনিসটি বের হয়ে আসতে পারে। যদি শ্বাসকষ্ট হয় তবে শিশুর পিঠ চাপড়ে দিন। বাচ্চার বয়স এক বছরের কম হলে আপনি টুল বা চেয়ারের ওপর বসে শিশুকে আপনার কোলের ওপর আড়াআড়িভাবে উপুড় করে শুইয়ে, মাথা ঝুলিয়ে দিন। এরপর শিশুর পিঠের মাঝখানে, একটু ওপরের দিকে আপনার হাতের তালুর নিচের অংশ দিয়ে জোরে জোরে পাঁচবার চাপড় দিন। কাজ না হলে আবার করতে পারেন। বয়স বেশি হলে শিশুর পেছনে হাঁটু মুড়ে বা সোজা হয়ে দাঁড়ান, শিশুর বগলের নিচ দিয়ে দুই হাত ঢুকিয়ে, জাপটে ধরার ভঙ্গিতে শিশুর পেটের ওপরের অংশ বরাবর আপনার হাত রাখুন।
এরপর এক হাত মুষ্টিবদ্ধ করে, শিশুর বুকের সামনে চওড়া হাড়ের নিচে, যেখানে দুই পাশের পাঁজরের শেষের হাড়টি মিলিত হয়েছে সে জায়গায় রাখুন। এবার অন্য হাত দিয়ে এই হাতটির কবজি চেপে ধরুন, দুই হাত দিয়ে ওপর এবং ভেতর দিক বরাবর শিশুর পেটে জোরে চাপ দিন। পরপর পাঁচবার চাপ দিন। এতে যদি কাজ না হয় কিংবা শিশুর যদি জ্ঞান না থাকে সে ক্ষেত্রে কাউকে সাহায্যের জন্য ডাকুন। মুখ থেকে মুখে বা নাকে শ্বাস দিন এবং দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান।




এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে ছোট পুঁতি, মার্বেল, বোতাম, ফলের বিচি, ছোট পার্টসযুক্ত খেলনা শিশুদের নাগালের বাইরে রাখা উচিত। শিশুদের খেলনা বা জামা কেনার সময়ও পুঁতি, ঘন্টিওলা না কেনাই ভালো।
.
 সাঈদ : শিশু বিশেষজ্ঞ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
সুত্রঃ

বৃহস্পতিবার, ১৫ মার্চ, ২০১৮

÷÷÷÷ বিশ্ব পাই দিবস ÷÷÷÷

π পাই দিবস ও আপাত পাই দিবস গাণিতিক ধ্রুবক পাই (π)এর সম্মানে উদযাপনের দিন। পাই-এর মান প্রায় ৩.১৪ বলে প্রতি বছর মার্চ ১৪ (৩/১৪) পাই দিবস হিসাবে পালিত হয়। তবে আপাত পাই দিবস নানা দিনে পালিত হয়ে থাকে। পাই দিবস কখনও কখনও ১৪ই মার্চ দুপুর ১টা ৫৯ মিনিটে উদযাপন করা হয়। ঐ দিন দুপুর ১টা ৫৯ মিনিটকে পাই মিনিট নামে আখ্যায়িত করা হয়। দুপুর ১টা ৫৯ মিনিট ২৬ সেকেন্ডকে পাই সেকেন্ড বলা হয়। পাই সেকেন্ডে পাই দিবস পালনের মধ্য দিয়ে পাইয়ের মানের (৩.১৪১৫৯২৬) কাছাকাছি সময়ে দিবসটি উদযাপন করা সম্ভব হয়। পাই দিবস আপেক্ষিকতার তত্ত্ব প্রদানের জন্য সুখ্যাত বিজ্ঞানী আইনস্টাইনেরও জন্মদিন। আপাত পাই দিবস বিভিন্ন দিবসে উদযাপিত হয়ে থাকে। ২২-এ জুলাই (২২/৭) তারিখটি এদের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত।
সুত্রঃ

মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১৮

আমাদের সময়

নতুন

রক্তের গ্রুপ ও কে কাকে রক্ত দিতে পারবে

রক্তের গ্রুপ ও কে কাকে রক্ত দিতে পারবে


জানি মানুষ ভেদে রক্তের গ্রুপের পার্থক্য হয়। সাধারণত A+, A-, B+, B-, AB+, AB-, O+, O- গ্রুপের রক্ত থাকে। এর মধ্যে পৃথিবীতে সবচেয়ে O+ গ্রুপের মানুষের সংখ্যা বেশী। নিচে এশিয়া মহাদেশীদের রক্তের গ্রুপের শতকরা হার দেয়া হল

ব্লাড গ্রুপ (শতকরা)
O+ ৩৯%
O-১%
A+২৭%
A-০.৫%
B+২৫%
B-০.৪%
AB+৭%
AB-০.১%

কারা রক্ত দিতে পারবে
প্রাপ্ত বয়স্ক যেকোন সুস্থ মানুষ অন্যকে রক্ত দিতে পারে। তবে বয়স ও শরীরের ওজনকে বিবেচনা করতে হবে।


উপযুক্ত বয়স- 
মহিলা ও পুরুষ যাদের বয়স ১৮ - ৪৫ বছর।


উপযুক্ত ওজন- 
পুরুষদের ক্ষেত্রে অবশ্যই ৪৭ কেজি বা তার উর্ধে হতে হবে এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ৪৫ কেজি বা তার উর্ধে হতে হবে।



রক্তদানের সাধারন তথ্য
*** এক ব্যাগ রক্ত দিলে শরীরের কোন ক্ষতি হয় না।
*** রক্ত দানের ৫- ২১ দিনের মধ্যে ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়।
*** রক্ত দিলে হাড়ের বোনম্যারোতে নতুন রক্ত কণিকা তৈরিতে উদ্দীপনা আসে।
*** ব্যবহৃত সূচ সিরিঞ্জ জীবাণু মুক্ত কি না জেনে নিন।
*** খালি পেটে রক্ত দিবেন না।



যারা রক্ত দিবেন না-
*** যাদের ৩ বছরের মধ্যে জন্ডিস হয়েছে
*** যাদের রক্ত বাহিত জটিল রোগ রয়েছে
*** ৪ মাসের মধ্যে যারা রক্ত দিয়েছেন
*** যারা ৬ মাসের মধ্যে বড় কোন অস্ত্রপচার করিয়েছেন
*** মহিলাদের ক্ষেত্রে যারা গর্ভবতী অথবা যাদের মাসিক বা ঋতুস্রাব চলছে
*** এসব বিষয় ছাড়াও রক্ত দেয়ার সময় রক্তদাতার অন্যান্য শারীরিক বিষয় যাচাই করা হয়। 



কোণ গ্রুপের রক্ত কাকে দিতে পারবে বা কার কাছ থেকে রক্ত নিতে পারে-

রক্তের গ্রুপ-- A+
যাদের দিতে পারবে--- A+  AB+
যাদের কাছ থেকে নিতে পারবে----- A+   A-  O+  O-

রক্তের গ্রুপ-- A-
যাদের দিতে পারবে--- A+   A-   AB+  AB-
যাদের কাছ থেকে নিতে পারবে----- A-   O-

রক্তের গ্রুপ-- AB+
যাদের দিতে পারবে--- AB+
যাদের কাছ থেকে নিতে পারবে----- সকল গ্রুপ

রক্তের গ্রুপ-- AB-
যাদের দিতে পারবে--- AB+  AB-
যাদের কাছ থেকে নিতে পারবে----- A-   B-  O-  AB-

রক্তের গ্রুপ-- B+
যাদের দিতে পারবে--- B+ AB+
যাদের কাছ থেকে নিতে পারবে----- B+  B-  O+  O-

রক্তের গ্রুপ-- B-
যাদের দিতে পারবে--- B+  B-   AB+  AB-
যাদের কাছ থেকে নিতে পারবে----- B-   O-

রক্তের গ্রুপ-- O+
যাদের দিতে পারবে--- A+  B+   AB+  O+
যাদের কাছ থেকে নিতে পারবে----- O+  O-

রক্তের গ্রুপ-- O-
যাদের দিতে পারবে--- সকল গ্রুপ
যাদের কাছ থেকে নিতে পারবে----- O-


উপরের সারণী থেকে আমরা দেখতে পাই O নেগেটিভ হল সর্বজন দাতা এবং AB পজেটিভ হল সর্বজন  গ্রহীতা।
 
সুত্রঃ ইন্টারনেট থেকে
http://goo.gl/ng5jxe 

বুধবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৮

PSC পরীক্ষার্থীদের জন্য

PSC পরীক্ষার্থীদের থানা কোড নাম্বার

কয়রা থানা-20901
পাইকগাছা থানা-20907
দাকোপ থানা-20905
তালা থানা-20804

SMS Method to get PSC Result 2017 by Mobile SMS

SMS format for General students:
NEW FORMAT: DPE / IBT <space> ID No <space> exam year and send to 16222
Example: DPE 11905 2017
DPE<space>Thana/Upazila Code Number<space>Roll Number<space>Year and Send to 16222
SMS format for Ebtedayee students:
EBT<space>Thana/Upazila Code Number<space>Roll Number<space>Year Send to 16222

রেজাল্ট দেখার জন্য-PSC রেজাল্ট দেখার জন্য

বিস্তারিত জানতে- DPE