টুথপেস্টের টিউবের গায়ে কেন লাল-নীল-সবুজ দাগ থাকে জানলে অবাক হবেন…
বাজারে নামীদামী ব্র্যান্ডের টুথপেস্টের ছড়াছড়ি। অনেক সময় মনে কোনটা যে ভালো আর কোনটা খারাপ কে জানে! বাজারে বিভিন্ন নামীদামী ব্র্যান্ডের প্রোডাক্টের গায়ে অনেক চিহ্ন বা লেখা দেখতে পাওয়া যায়। বিভিন্ন ফলের গায়ে বিশেষ করে আপেলের গায়ে দেখা যায় বিভিন্ন ধরণের স্টিকার। আর দেখা যায় নানা ধরণের কোড, যেমন বার কোড। এইগুলির মাধ্যমে ওই প্রোডাক্টের সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা পাওয়া যায়। এই বিভিন্ন ধরণের কোডের মাধমে প্রোডাক্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
কোন পেস্ট ব্যবহার করা ভালো তা রঙ দেখে বোঝা যায়। জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন
আপনি হয়ত খেয়াল করেননি টুথপেস্টের টিউবের গায়েও নীল, লাল, সবুজ, অথবা কালো রঙের আয়তাকার দাগ বা কালার কোড দেখা যায়। বিভিন্ন রঙের দাগের মাধমে টুথপেস্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। অনেক টুথপেস্ট তৈরি হয় শুধুমাত্র কেমিক্যাল দিয়ে। আবার অনেক টুথপেস্ট তৈরি হয় শুধুমাত্র ভেষজ উপাদান দিয়ে। এই বিভিন্ন রঙের কালার কোড গুলির মাধম্যে টুথপেস্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
টুথপেস্টে বেশি পরিমানে কেমিক্যাল মেশানো থাকলে দাঁত ও শরীরের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমাদের টুথপেস্ট কেনার আগে জেনে নেওয়া দরকার কোনটি কি ধরণের উপাদান দিয়ে তৈরি। এই রঙ গুলির মাধম্যে আপনিও চিনে নিতে পারবেন কোনটি আপনার জন্য ভালো টুথপেস্ট। এইগুলি জানতে গেলে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
কালো রঙের কালার কোড –
টুথপেস্টের টিউবে কালো রঙের প্যাচ দেখতে পেলে বুঝবেন সেই টুথপেস্টের মধ্যে অনেক বেশি পরিমাণে কেমিক্যাল আছে। তাই এই ধরনের টুথপেস্ট ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। সুতরাং এই ধরনের টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত মাজলে শুধুমাত্র আপনার দাঁতের ক্ষতি হবে না; আপনার শরীরেরও ক্ষতি হতে পারে। এই ধরনের কেমিক্যাল পেটে গেলে হজমের গোলমাল এবং পেটের গোলমাল হতে পারে।
লাল রঙের কালার কোড –
লাল রঙের কালার কোড দেওয়া টুথপেস্ট, কালো প্যাচ বা কালার কোড দেওয়া টুথপেস্টের থেকে কম ক্ষতিকর। এই ধরনের টুথপেস্টে কেমিক্যালের পরিমাণ কালো কালার কোড দেওয়া পেস্টের তুলনায় কম। এই ধরনের কোডের অর্থ হল টুথপেস্টে কেমিক্যাল ও ভেষজ দুই ধরনের উপাদানই রয়েছে।
নীল রঙের কালার কোড –
কালো ও লাল রঙের কালার কোড দেওয়া টুথপেস্টের তুলনায় অনেক বেশি নিরাপদ হল নীল রঙের কালার কোড দেওয়া পেস্ট। এই ধরনের পেস্টে বেশি পরিমানে প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে এবং রয়েছে দাঁত ভালো রাখার জন্য ওষুধ। তাই এই টুথপেস্ট কালো ও লাল কালার কোড দেওয়া পেস্টের তুলনায় ভালো এবং দামও অনেক বেশি।
সবুজ রঙের কালার কোড –
যে টুথপেস্টের টিউবের গায়ে সবুজ রঙের কালার কোড আছে সেইগুলির গুনগত মান সবচেয়ে ভালো। এই ধরনের পেস্টে শুধুমাত্র ভেষজ অর্থাৎ প্রাকৃতিক উপাদানই রয়েছে। ফলে এই ধরনের পেস্ট দাঁত ও মাড়ির জন্য সবচেয়ে ভালো। কিন্তু দামে অনেকটাই বেশি বলে অনেকের পক্ষেই এই ধরনের পেস্ট কেনা সম্ভব হয় না।র টিউবের গায়ে কেন লাল-নীল-সবুজ দাগ থাকে জানলে অবাক হবেন…
বাজারে নামীদামী ব্র্যান্ডের টুথপেস্টের ছড়াছড়ি। অনেক সময় মনে কোনটা যে ভালো আর কোনটা খারাপ কে জানে! বাজারে বিভিন্ন নামীদামী ব্র্যান্ডের প্রোডাক্টের গায়ে অনেক চিহ্ন বা লেখা দেখতে পাওয়া যায়। বিভিন্ন ফলের গায়ে বিশেষ করে আপেলের গায়ে দেখা যায় বিভিন্ন ধরণের স্টিকার। আর দেখা যায় নানা ধরণের কোড, যেমন বার কোড। এইগুলির মাধ্যমে ওই প্রোডাক্টের সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা পাওয়া যায়। এই বিভিন্ন ধরণের কোডের মাধমে প্রোডাক্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
কোন পেস্ট ব্যবহার করা ভালো তা রঙ দেখে বোঝা যায়। জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন
আপনি হয়ত খেয়াল করেননি টুথপেস্টের টিউবের গায়েও নীল, লাল, সবুজ, অথবা কালো রঙের আয়তাকার দাগ বা কালার কোড দেখা যায়। বিভিন্ন রঙের দাগের মাধমে টুথপেস্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। অনেক টুথপেস্ট তৈরি হয় শুধুমাত্র কেমিক্যাল দিয়ে। আবার অনেক টুথপেস্ট তৈরি হয় শুধুমাত্র ভেষজ উপাদান দিয়ে। এই বিভিন্ন রঙের কালার কোড গুলির মাধম্যে টুথপেস্টের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
টুথপেস্টে বেশি পরিমানে কেমিক্যাল মেশানো থাকলে দাঁত ও শরীরের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমাদের টুথপেস্ট কেনার আগে জেনে নেওয়া দরকার কোনটি কি ধরণের উপাদান দিয়ে তৈরি। এই রঙ গুলির মাধম্যে আপনিও চিনে নিতে পারবেন কোনটি আপনার জন্য ভালো টুথপেস্ট। এইগুলি জানতে গেলে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
কালো রঙের কালার কোড –
টুথপেস্টের টিউবে কালো রঙের প্যাচ দেখতে পেলে বুঝবেন সেই টুথপেস্টের মধ্যে অনেক বেশি পরিমাণে কেমিক্যাল আছে। তাই এই ধরনের টুথপেস্ট ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। সুতরাং এই ধরনের টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত মাজলে শুধুমাত্র আপনার দাঁতের ক্ষতি হবে না; আপনার শরীরেরও ক্ষতি হতে পারে। এই ধরনের কেমিক্যাল পেটে গেলে হজমের গোলমাল এবং পেটের গোলমাল হতে পারে।
লাল রঙের কালার কোড –
লাল রঙের কালার কোড দেওয়া টুথপেস্ট, কালো প্যাচ বা কালার কোড দেওয়া টুথপেস্টের থেকে কম ক্ষতিকর। এই ধরনের টুথপেস্টে কেমিক্যালের পরিমাণ কালো কালার কোড দেওয়া পেস্টের তুলনায় কম। এই ধরনের কোডের অর্থ হল টুথপেস্টে কেমিক্যাল ও ভেষজ দুই ধরনের উপাদানই রয়েছে।
নীল রঙের কালার কোড –
কালো ও লাল রঙের কালার কোড দেওয়া টুথপেস্টের তুলনায় অনেক বেশি নিরাপদ হল নীল রঙের কালার কোড দেওয়া পেস্ট। এই ধরনের পেস্টে বেশি পরিমানে প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে এবং রয়েছে দাঁত ভালো রাখার জন্য ওষুধ। তাই এই টুথপেস্ট কালো ও লাল কালার কোড দেওয়া পেস্টের তুলনায় ভালো এবং দামও অনেক বেশি।
সবুজ রঙের কালার কোড –
যে টুথপেস্টের টিউবের গায়ে সবুজ রঙের কালার কোড আছে সেইগুলির গুনগত মান সবচেয়ে ভালো। এই ধরনের পেস্টে শুধুমাত্র ভেষজ অর্থাৎ প্রাকৃতিক উপাদানই রয়েছে। ফলে এই ধরনের পেস্ট দাঁত ও মাড়ির জন্য সবচেয়ে ভালো। কিন্তু দামে অনেকটাই বেশি বলে অনেকের পক্ষেই এই ধরনের পেস্ট কেনা সম্ভব হয় না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন